কুমিল্লা ডুবল ইংরেজিতে
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কায়সার আহমেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এ বছর কুমিল্লা বোর্ডে ১ লাখ ৩৭২ জন এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৪৯ হাজার ৭০৪ জন পাস করেন। পাসের হার ৪৯ দশমিক ৫২। এর মধ্যে ছেলেদের পাসের হার ৪৯ দশমিক ৫৬ এবং মেয়েদের পাসের হার ৪৯ দশমিক ৪৮। বিজ্ঞানে ২০ হাজার ১৬৪ জন পরীক্ষা দিয়ে কৃতকার্য হয় ১৪ হাজার ৬৬৩ জন। পাসের হার ৭২ দশমিক ৭২। এর মধ্যে ছেলেদের হার ৭১ দশমিক ৯২, মেয়েদের হার ৭৩ দশমিক ৭২। মানবিকে ৪২ হাজার ৩৯৩ পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হন ১৬ হাজার ২৭২ জন। পাসের হার ৩৮ দশমিক ৩৮। ছেলেদের পাসের হার ৩৬ দশমিক ৮৬, মেয়েদের পাসের হার ৩৯ দশমিক ২১। ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ৩৭ হাজার ৮১৫ জনের মধ্যে উত্তীর্ণ হন ১৮ হাজার ৭৬৯ জন। পাসের হার ৪৯ দশমিক ৬৩। ছেলেদের পাসের হার ৪৬ দশমিক ৭৪, মেয়েদের পাসের হার ৫৩ দশমিক ৬১ শতাংশ।
কুমিল্লা বোর্ডে এ বছর ইংরেজিতে ১ লাখ ৩৮১ জন পরীক্ষা দিয়ে ফেল করেছে ৩৮ হাজার ৮৩ জন। পাস করেছেন ৬২ হাজার ২৯৮ জন। পাসের হার ৬২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ফেল করেছেন ৩৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ পরীক্ষার্থী।
ফেনীর বেগম শামসুন্নাহার গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার ফয়জুমিয়ারহাট স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের আপার মডেল কলেজ থেকে কোনো পরীক্ষার্থী পাস করেনি। কলেজ তিনটিতে যথাক্রমে ১৪, ৪ ও ১৭ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে এ বছর সাতটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থী পাস করেছেন। শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো কুমিল্লার ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ, ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজ, চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ড. মনসুর উদ্দিন কলেজ, কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার ছোটতুলাগাঁও মহিলা কলেজ, কুমিল্লা মডেল কলেজ ও চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নিন্দুপুর এম কে আলমগীর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ। গত বছর আটটি কলেজ থেকে শতভাগ পরীক্ষার্থী পাস করেছিলেন।
সাল | পাসের হার |
২০১৭ | ৪৯.৫২ |
২০১৬ | ৬৪.৪৯ |
২০১৫ | ৫৯.৮০ |
২০১৪ | ৭০.১৪ |
২০১৩ | ৬১.২৯ |
২০১২ | ৭৪.৬০ |
২০১১ | ৬৮.৬৮ |
২০১০ | ৭৩.১৩ |
২০০৯ | ৬৬.৯৯ |
২০০৮ | ৭৭.৩৩ |
২০০৭ | ৬৫.৭৫ |
No comments